রাজনীতির মাঠে সততা, সাহসিকতা ও দৃঢ়তা নিয়ে এগিয়ে চলা এক নাম ইশতিয়াক আহমেদ ফারুক। বৃহত্তর ঢাকা জেলা ছাত্রদলের সাবেক সাংগঠনিক সম্পাদক এবং ঢাকা জেলা যুবদলের সম্মানিত সভাপতি মো. ইয়াসিন ফেরদৌস মুরাদ ভাইয়ের একনিষ্ঠ সহযোদ্ধা হিসেবে পরিচিত ফারুক শুধু দল নয়, এলাকার ছাত্র-যুব সমাজের মাঝেও একজন প্রেরণার প্রতীক।
তবে দুঃখজনক হলেও সত্য, এ ধরনের একজন সৎ, আদর্শবাদী এবং জনগণের পাশে থাকা নেতার বিরুদ্ধেও রাজনৈতিক ষড়যন্ত্র থেমে থাকেনি।
কারাবন্দি অবস্থায় থেকেও তাঁর বিরুদ্ধে দায়ের করা হয়েছিলো একের পর এক মিথ্যা মামলা।
যেখানে একজন ব্যক্তি শারীরিকভাবে উপস্থিত না থেকেও ‘ঘটনার নেতৃত্ব’ দিয়েছেন – এমন অযৌক্তিক অভিযোগও এসেছে চার্জশিটে।
রাজনীতিতে প্রতিহিংসা, প্রতিপক্ষকে দমন করতে মামলা দিয়ে হয়রানি এখন যেন স্বাভাবিক চিত্র।
তবে ইশতিয়াক ফারুকের মতো সংগ্রামী নেতারা প্রমাণ করেছেন—মামলা দিয়ে আন্দোলনের স্পৃহা স্তব্ধ করা যায়নি।
তাঁর বলিষ্ঠ নেতৃত্ব, কর্মীদের প্রতি ভালোবাসা ও দৃঢ় রাজনৈতিক আদর্শ তাকে আজও অগণিত তরুণের হৃদয়ে বসিয়েছে।
ইতোমধ্যে এই অন্যায়ের প্রতিবাদে ঢাকা জেলার ছাত্রদল, যুবদল ও বিএনপির নেতাকর্মীরা সামাজিক যোগাযোগ মাধ্যমে জোরালো অবস্থান নিয়েছে।
তাঁদের দাবি—ইশতিয়াক আহমেদ ফারুক ভাইয়ের বিরুদ্ধে দায়ের করা মিথ্যা মামলা দ্রুত প্রত্যাহার করতে হবে এবং অবিলম্বে তাঁকে আইনি হয়রানি থেকে মুক্তি দিতে হবে।
ছাত্ররাজনীতির মাঠে নির্যাতিত এই নেতা আজও স্বপ্ন দেখেন—গণতন্ত্র ফিরে আসবে, বিচারহীনতার সংস্কৃতি বদলাবে, সত্যের জয় হবেই।